Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

□ চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ

বর্তমান সরকার কর্তৃক কক্সবাজার জেলায় বাসত্মবায়িত/ চলমান গুরম্নত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পের তথ্যাবলী ঃ

 

১।       কোল পাওয়ার জেনারেশন কোং বাংলাদেশ লি: এর ১২০০ মে:ও: কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প:

জাইকা কর্তৃক বাসত্মবায়নাধীন মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা মৌজায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক ১২০০ মেঃ ওয়ার্ড কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ১৪১৪.৬৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং প্রত্যাশী সংস্থাকে জমির দখল হস্তান্তর করা হয়েছে। ইতোমধ্যে জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণের মোট অর্থের ৮০% টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ প্রকল্পটি জাইকা ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে প্রায় ৩৯,০০০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাসত্মবায়িত হবে। বর্তমানে প্রকল্পের চারদিকে বাঁধ নির্মাণ, অবকাঠামো স্থাপনাসহ বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

২।       বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এর এল.এন.জি ও কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প :

বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, কর্তৃক এল এন জি ও কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য মহেশখালী উপজেলার ০৬ মৌজায় (হোয়ানক, হেতালিয়া, কালারমারছড়া, হরিয়ারছড়া, পানিরছড়া, অমাবশ্যাখালী) এল.এ মামলা ০৪/১৩-১৪ মুলে ৫৬৪৬.৯৫ একর জমি অধিগ্রহণের চুড়ামত্ম অনুমোদন পাওয়া গেছে। অধিগ্রহনকৃত জমির মুল্য মৌজা রেইট অবিশ্বাস্যভাবে কম হওয়ায় ক্ষতিগ্রস্থ জমির মালিকদের প্রকৃত ক্ষতিপূরণের প্রদানের লক্ষে মুল্য নির্ধারণের জন্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত কমিটি ইতোমধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনটি চুড়ামত্ম অনুমোদনের পর প্রাক্কলিত মুল্য নির্ধারণ করা হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৮৫০০ মে. ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে মর্মে জানা যায়।

৩।         মাতারবাড়ীতে ৭০০ মেঃ ওঃ আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড নতুন বিদ্যুৎ প্রকল্পঃ

আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড জেনারেশন কোম্পানী বাংলাদেশ লি: কর্তৃক মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী মৌজায় ১১৯৭.৮৮ একর জমিতে ৭০০ মে: ওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড নতুন বিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণের জন্য ১১৯৭.৮৮ একর জমি অধিগ্রহণ করে বিগত ১০/০৮/২০১৬ তারিখে প্রত্যাশী সংস্থার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ লোকদেরকে ক্ষতিপূরণের প্রদান করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগ কর্তৃক ইতোমধ্যে সিঙ্গাপুরের সাথে যৌথ উদ্যোগে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়েছে। দ্রুত প্রকল্প এলাকায় উন্নয়নমুলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।

৪।         ইজিসিবি লি: কর্তৃক ১২০০.০০ মে: ওয়ার্ড কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প :

ইলেক্ট্রনিক জেনারেশন কোম্পানী বাংলাদেশ লি: কর্তৃক ১২০০.০০ মে. ওয়া কয়লা ভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য পেকুয়া উপজেলায় উজানটিয়া’র করিয়ারদিয়া মৌজায় ১৫৫৭.৩৪ একর জমি অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া গেছে। ইতোমধ্যে ৩ ধারার নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। যৌথ তদমত্ম শেষে প্রসত্মাবটি চুড়ামত্ম অনুমোদনের জন্য ভুমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।

৫।         সেনাবাহিনীর মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ প্রকল্পঃ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প-২ এর অনুকুলে ২য় পর্যায়ে অধিগ্রহণকৃত ইনানী-শিলখালী পর্যমত্ম ২৪.০০ কি:মি: সড়কের ১৬৯.৭৩ একর জমির ২৬৪ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্থদের অনুকুলে পরিশোধ করা হয়েছে। উক্ত জমি প্রত্যাশি সংস্থা ১৭ ইসিবি-কে হসত্মামত্মর করা হয়েছে। ৩য় পর্যায়ে শিলখালী-টেকনাফ পর্যমত্ম আরও ৩৫:০০ কি:মি: সড়কের ২১৫.০৬১ একর জমি অধিগ্রহণকৃত জমির অনুমোদন পাওয়া গেছে।  উক্ত মেরিন ড্রাইভের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

৬।         চকরিয়া উপজেলায় বদরখালী সড়কের বাটাখালী ব্রীজের ২য় কি: মি: এপ্রোচে সড়ক নির্মাণঃ

 

বাংলাদেশ সড়ক বিভাগ কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য চকরিয়া উপজেলায় বদরখালীস্থ বাটাখালী ব্রীজের ২য় কি: মি: এপ্রোচ সড়ক নির্মাণের জন্য ০.১৬২২ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

৭।         খুরম্নস্কুল-চৌফলদন্ডী-ঈদগাঁও সড়কের চৌফলদন্ডী ব্রীজ এপ্রোচ সড়ক নির্মাণঃ

বাংলাদেশ সড়ক  বিভাগের অধীনে সদর উপজেলাধীন খুরম্নস্কুল-চৌফলদন্ডী-ঈদগাঁও সড়কের চৌফলদন্ডী ব্রীজ এপ্রোচে ৯.০০ কিঃমিঃ সড়কের ১.৬০৬৪ একর ভূমির অধিগ্রহণের প্রশাসনিক অনুমোদন পাওয়া গেছে। প্রত্যাশিত সংস্থাকে জমি হসত্মামত্মর করা হয়েছে। প্রকল্পের উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান আছে।

৮।         মহেশখালী-আনোয়ারা গ্যাস সঞ্চালন পাইপ লাইন প্রকল্পঃ

খনিজ সম্পদ বিভাগের আওতায় জিটিসিএল কোম্পানী কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য মহেশখালী-আনোয়ারা গ্যাস সংঞ্চালন পাইপ লাইন বাসত্মবায়িত হচ্ছে। এ প্রকল্পের জন্য ইতোমধ্যেই ৮৩.৪৫১০ একর ভুমির অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় মহেশখালী উপজেলায় ৩১:০০ কি:মি: ও পেকুয়া উপজেলায় ১৪:০০ কি:মি: পাইপ লাইন স্থাপনের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে রয়েছে। মহেশখালী উপজেলার দক্ষিণে সোনাদিয়া এলাকায় অর্থাৎ পাইপ লাইন স্থাপনের প্রবেশদ্বারে যুক্তরাষ্টের Accelerator Energy Company কর্তৃক BOOT পদ্ধতিতে LNG টার্মিনালের কাজ আগামী জানুয়ারি, ২০১৭ সালের মধ্যে শুরম্ন করা হবে মর্মে আশা করা যাচ্ছে।

৯।         পেকুয়া-ইটমনি-বদরখালী- মহেশখালীস্থ ইউনুচখালী- কোহেলিয়া নদী পাড় হয়ে-মাতারবাড়ী সংযোগ সড়ক নির্মাণঃ

মাতারবাড়ী কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংযোগ সড়ক নির্মাণের লক্ষে সড়ক ও জনপথ বিভাগ কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য চকরিয়াস্থ একতা বাজার হয়ে পেকুয়া-ইটমনি-বদরখালী- মহেশখালীস্থ ইউনুচখালী- কোহেলিয়া নদী পাড় হয়ে-মাতারবাড়ী পর্যমত্ম সংযোগ সড়কটি ইতোমধ্যেই একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। প্রকল্পটি মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০২ কোটি টাকা। এতে কোহেলিয়া নদীর উপর ৬৪০ মিটার দীর্ঘ একটি ব্রীজ ও ৪৩.৪৪ কি.মি. দীর্ঘ সড়ক নির্মাণ করা হবে। এর জন্য প্রায় ৯০.০০ একর ভুমি অধিগ্রহণ করা হবে। শ্রীঘ্রই সংযোগ সড়কের নির্মাণ কাজ শুরম্ন হবে।

১০।        কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আমত্মর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকরণ প্রকল্পঃ

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আমত্মর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কার্যক্রম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ০২ জুলাই, ২০১৫ তারিখে শুভ উদ্বোধন করা হয় এবং প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। বিমানবন্দরের বর্তমান রানওয়ে ৬৭৭৫ ফুট থেকে বাড়িয়ে ৯০০০ ফুট এ উন্নীত করা হবে। এ প্রকল্পটির মোট কাজের ৩০% ইতোমধ্যে বাসত্মবায়িত হয়েছে। এ প্রকল্পের ব্যয় ১১২৩ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা। যার মধ্যে আশ্রয়ন প্রকল্প নির্মান, সড়ক ও ব্রীজ নির্মান এবং পাউবো’র বেড়ীবাঁধ নির্মাণ ব্যয় অমর্ত্মভুক্ত রয়েছে। প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ দ্রম্নত চলমান রয়েছে।

১১।        খুরম্নশকুল আশ্রয়ন প্রকল্পঃ  কক্সবাজার বিমানবন্দরের পশ্চিমপার্শ্বে সরকারি খাস জমিতে অবৈধভাবে বসবাসরত ৪৪০৯ টি

ভুমিহীন পরিবারকে পুর্নবাসন করার নিমিত্ত বাঁকখালী নদীর পূর্বপার্শ্বে খুরম্নশকুল মৌজায় ২৫৩.৩৫ একর জমিতে বিশেষ আশ্রয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। প্রাথমিকভাবে ৪৩.০০ একর জমিতে মাটি ভরাটের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। উক্ত জমিতে পুর্নবাসনের জন্য ১৪৯ টি বহুতল ভবন ও প্রকল্পে জন্য একটি শেখ হাসিনা টাওয়ার নির্মাণ করা হবে। ইতোমধ্যে ভরাটকৃত ৪৩.০০ একর জমিতে বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য এ.এফ.ডি এর নিকট হসত্মামত্মর করা হয়েছে। বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ অতিশীঘ্রই শুরম্ন হবে। এছাড়াও আশ্রয়ন প্রকল্পের যাতায়তের জন্য বাকখালী নদীর উপর এল.জি.ই.ডি কর্তৃক নির্মিতব্য সংযোগ সড়ক ও ব্রীজ নির্মাণের জন্য ২০০ কোটি টাকা এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য পুর্নবাসন প্রকল্পের উন্নয়নের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়। প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ দ্রম্নত চলমান রয়েছে।

 

 

ক) খুরম্নশকুল আশ্রয়ন প্রকল্পে যাতায়তের জন্য সংযোগ সড়ক ও ব্রীজ নির্মাণ প্রকল্পঃএলজিইডি কর্তৃক নির্মিতব্য সংযোগ সড়ক ও বাকখালী নদীর উপর ব্রীজ নিমার্ণের জন্য মোট প্রকল্প ব্যয় থেকে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটি বাসত্মবায়নের জন্য ইতোমধ্যে প্রকল্পের প্রাক্কলন করা হয়েছে। সংযোগ সড়ক ও ব্রীজ নির্মাণ কাজ দ্রম্নত শুরম্ন করা হবে।

খ) খুরম্নশকুল আশ্রয়ন প্রকল্পের মাটি ভরাট ও বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পঃখুরম্নশকুল আশ্রয়ন প্রকল্পটি সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর অনুকুলে ইতোমধ্যে মোট বরাদ্দ থেকে ২১০ কোট টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। পাউবো বর্ণিত প্রকল্পের টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। বাঁধ নির্মাণ কাজ দ্রম্নত শুরম্ন করা হবে।

১২।        বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর সাব মেরিন ঘাটি নির্মাণ প্রকল্পঃ বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী কর্তৃক সাব মেরিন ঘাটি নির্মাণের লক্ষে পেকুয়া উপজেলায় মগনামা মৌজায় ৩৩৩.০০ একর ভুমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। জমির ক্ষতিপুরণ বাবদ ৬৩ কোটি টাকা ইতোমধ্যে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে এবং প্রত্যাশী সংস্থার-কে জমি হসত্মামত্মর করা হয়েছে।

১৩।       ইন্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) প্রকল্পঃ

          ইস্টার্ন রিফাইনারী লি: চট্টগ্রাম কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য ইন্সটলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং প্রকল্পের জন্য মহেশখালীর ধলঘাটা ও কালারমারছড়া ও কালিগঞ্জ মৌজার ৩৪.০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। প্রকল্পের কার্যক্রম চলমান আছে।

 

১৪।        মহেশখালী উপজেলা-কে ডিজিটাল আইল্যান্ড ঘোষণা বাসত্মবায়ন: তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক ইতোমধ্যে মহেশখালী উপজেলা-কে

ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মহেশখালী উপজেলাকে ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রকল্পটি দ্রম্নত বাসত্মবায়িত হবে। কুরিয়ান টেলিকম নামক প্রতিষ্ঠান প্রকল্প বাসত্মবায়নের কারিগরি সহায়তা প্রদান করবেন। এছাড়া IOMও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে এ প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন করা হবে।

 

১৫।       রামু উপজেলায় হাই-টেক পার্ক নিমার্ণঃ তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক রামু উপজেলায় দক্ষিণ মিঠাছড়ি ইউনিয়নে ৮.১৬ একর জমিতে বাসত্মবায়নাধিন হাই টেকপার্ক স্থাপনের নিমিত্ত ইতোমধ্যে প্রকল্পের জমি তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ-কে হসত্মানামত্মর করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্পের সম্ভাবতা যাচাই কার্যক্রমও সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্পের ডিজাইন ও প্রাক্কলন তৈরীর কাজ চলমান রয়েছে। খুব দ্রম্নত প্রকল্পটি বাসত্মবায়িত হবে।

 

১৬।     দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পঃ  চট্টগ্রামের দোহাজারী হতে রেললাইনটি শুরম্ন হয়ে  কক্সবাজার জেলার চকরিয়া- রামু উপজেলার অমর্ত্মভুক্ত হয়ে কক্সবাজার সদর পর্যমত্ম প্রায় ১১০ কি.মি. দীর্ঘ রেল লাইন প্রকল্পের ভুমি অধিগ্রহণ শুরম্ন হয়েছে। কক্সবাজার জেলায় মোটি ৩১টি মৌজায় সর্বমোট ৮৬৫.৪৭১৫ একর ভুমি অধিগ্রহণের নিমিত্ত ৩ ধারায় নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। এডিবি প্রকল্পটিতে অর্থায়ন করছে। আশা করা হচ্ছে আগামী জুন মাসের মধ্যে ভুমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে।

 

১৭।     বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- (বিকেএসপি) স্থাপন প্রকল্পঃ রামু উপজেলায় জোয়ারিয়ানালায় নোনাছড়ি মৌজায় বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আওতায় বিকেএসপি স্থাপনের জন্য ২৯.৮৫ একর জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ইতোমধ্যেই অধিগ্রহণভুক্ত জমির মালিকদের ৩ ধারা নোটিশ প্রদান করা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।

 

১৮।       টেকনাফ উপজেলায় সাবরাং এক্সক্লুসীব ট্যুরিষ্ট জোন স্থাপন ঃ

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন অথরিটি কর্তৃক বাসত্মবায়িতব্য কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলাস্থ সাবরাং মৌজায় পাউবো কর্তৃক প্রদানকৃত ১৯৫.০০ একর ও অধিগ্রহণকৃত ৬৩.০০ একর এবং বন্দোবসত্মকৃত ৮৮২.২৬ একরসহ সর্বমোট ১১৩৯.০০ একর জমিতে ‘সাবরাং এক্সক্লুসিব ট্যুারিষ্ট জোন’ স্থাপনের নিমিত্ত ভুমি মন্ত্রণালয়ের চুড়ামত্ম অনুমোদন পাওয়ার পর রেজিস্ট্রি প্রক্রিয়া সম্পন্ন পূর্বক বর্ণিত জমি ইতোমধ্যেই বেজা’র অনুকুলে হসত্মামত্মর করা হয়। বেজা কর্তৃক প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। বর্তমানে, পাউবো, এলজিইডি, সওজ ও পলস্নী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক প্রকল্পটির প্রযোজ্য ক্ষেত্রে উন্নয়ন কার্যক্রমের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যগে গত ২৮ ফেব্রম্নয়ারি, ২০১৬ তারিখে এ প্রকল্পটি উদ্বোধন করা হয়।

 

 

 

১৯।        জালিয়ারদ্বীপ এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন স্থাপনঃ  বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন অথরিটি কর্তৃক জালিয়ারদ্বীপ এক্সক্লুসিব ট্যুরিষ্ট জোন স্থাপনের নিমিত্ত টেকনাফ ও দক্ষিণ হ্নীলা মৌজার নেটং পাহাড়ের নিকটবর্তী টেকনাফ স্থলবন্দর সংলগ্ন নাফ নদীর মধ্যখানে জালিয়ারদ্বীপে ২৭১.০০ একর জমি বেজা’র নিকট হসত্মামত্মর করা হয়। অধিকন্তু জালিয়ারদ্বীপ এক্সক্লুসিব ট্যুরিষ্ট জোনে যাতায়তের পথ ব্যবহারের নিমিত্ত বন বিভাগের ২১.১২ একর জমির অনুমোদিত হয়েছে। জার্মান ভিত্তিক একটি কোম্পানির সহায়তায় এ প্রকল্পে ট্যুরিষ্টদের বিনোদনের জন্য ক্যাবল কারসহ আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত বিনোদনের বিভিন্ন মাধ্যম গড়ে তোলা হবে।

 

২০।       কক্সবাজার শেখ কামাল আমর্ত্মজাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং ক্রিকেট কমপেস্নক্স নির্মাণ: কক্সবাজার শেখ কামাল আমর্ত্মজাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম এবং ক্রিকেট কমপেস্নক্স নির্মাণের জন্য কক্সবাজার সদর উপজেলাধীন ঝিলংজা মৌজায়  কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন ৪৯.১২৫০ একর অকৃষি খাস জমি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুকুলে বন্দোবসত্ম প্রদান পূর্বক জমি হসত্মামত্মর করা হয়। বর্তমানে স্টেডিয়ামের প্রাথমিক নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করা হয় এবং দেশীয় ও আমর্ত্মজাতিক ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

 

২১।        জাতীয় সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপন ঃ বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপনের নিমিত্ত রামু উপজেলার পেচারদ্বীপে পেচারদ্বীপ মৌজায় ২৯.৫০ একর জমি উক্ত মন্ত্রণালয়ের অনুকুলে বন্দোবসত্ম প্রদান করা হয়। উক্ত প্রকল্পটি প্রায় ৮০৭৫.০০ লক্ষ টাকা ব্যয় পূর্বক নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উদ্বোধন করা হয়। বর্তমানে গবেষণা ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

 

 

২২।       বাংলাদেশ অর্থনৈতিক জোন অথরিটি (বেজা) কর্তৃক অর্থনৈতিক জোন স্থাপনঃ মহেশখালী উপজেলায় ০৪টি অর্থনৈতিক অঞ্চল ইতোমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে। ০৪টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের তথ্যাবলী নিমণরূপঃ

 

ক্র: নং

প্রকল্পের নাম ও অবস্থান

প্রস্তাবিত জমির পরিমাণ আনুমানিক

মন্তব্য

০১

কক্সবাজার ফ্রি ট্রেড জোন।

·          হামিদরদিয়া মৌজা  (৮৪২.৮১ একর)

·          কুতুবজোম মৌজা  (২২৮৩.৩৩ একর)

·          ঘটিভাংগা মৌজা(৮৬৫৮.৬৪ একর)

১১৭৮৪.৭৮ একর

·          বিএস খাস  ১৪৮৪.৭৪ একর

·          চরভরাট(জরিপবিহিন) ১০৩০০.০৪ একর

 ০২

মহেশখালী-১(অর্থনৈতিক অঞ্চল)

·         ছোটমহেশখালী মৌজা(৪৩০.৬২ একর)।

·          পাহাড় ঠাকুরতলা মৌজা(১৪১.৮০ একর)

·          ঠাকুরতলা মৌজা(৫০৭.০৮ একর)

·          গোরকঘাটা মৌজা(৩৫৯.০২ একর)

১৪৩৮.৫২ একর

·          বিএস খাস  ৫৩৮.৫২ একর

·          চরভরাট(জরিপবিহিন) ৯০০.০০ একর

০৩

মহেশখালী-২(অর্থনৈতিক অঞ্চল)

·          উত্তর নলবিলা মৌজা।

৮২৬.৮৬ একর

·          বিএস খাস ২৮৫.০১ একর

·          বিএস ব্যক্তি ৫৪১.৮৫ একর

০৪

মহেশখালী-৩(অর্থনৈতিক অঞ্চল)

·          ধলঘাটা মৌজা।

৬৭০.৫৮ একর

·          বিএস খাস  ২২৫.২৯ একর

·          বিএস ব্যক্তি ২৮৮.০ একর

·          বিএস(পানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) ২৬৩.২৯ একর