বাংলাদেশের চিংড়ি সম্পদের উন্নয়ন ও সম্ভাব্য সংস্কারের পৃথক সুপারিশ প্রণয়ন বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা কক্সবাজারে সম্পন্ন হয়েছে। বৃটিশ কাউন্সিল এবং ইউকেএইডের অর্থায়নে বাংলাদেশ শ্রীম্প এন্ড ফিস ফাউন্ডেশন উক্ত কর্মশালার আয়োজন করে।
হোটেল সী গাল এর বলরুমে ১০ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১ টায় শুরু হওয়া উক্ত কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে উৎপাদিত চিংড়ি বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। বহির্বিশ্বে চাহিদা বৃদ্ধির সাথে সাথে এর সার্বিক মানোন্নয়নের গুরুত্বও বাড়ছে। তাই মাননিয়ন্ত্রন ও প্রক্রিয়াজাতকরনের সময় আন্তর্জাতিক বাজারের উপযোগী করে চিংড়ি উৎপাদন করতে হবে।
এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শ্রীম্প এন্ড ফিস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ মাহমুদুল হক,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিঃ চাইলাউ, বিএসএসএফ স্টাডি টীমের টীম লিডার জিল্লুল হাই রাজী, পলিসি এডভাইজার ও সাবেক রাষ্ট্রদূত লিয়াকত আলী চৌধুরী, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আবদুল আলীম, সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) পংকজ বড়ুয়া, সাবেক জেলা মৎস্য কর্মকর্তা অমিতোষ সেন ও বিএসএসএফ নির্বাহী পরিচালক রফিকুল ইসলাম।
এ সময় কক্সবাজার আঞ্চলিক মৎস্য কর্মকর্তা একেএম মোখলেসুর রহমান, ১০/১১ একর চিংড়ি চাষ প্রকল্প (এডিবি)’র প্রজেক্ট ম্যানেজার মিজানুর রহমান, মহেশখালীর সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিভীষন দাশ, চকরিয়ার সহকারী কমিশনার ( ভূমি) দিদারুল আলম, চকরিয়ার সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাইফুর রহমান ও চকরিয়ার রামপুর ১০/১১ একর চিংড়ি প্লট মালিক ও হ্যাচারী মালিকরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় দেশের অন্যতম রপ্তানীপণ্য চিংড়ি সম্পদের সমস্যা-সম্ভাবনা, সার্বিক মানোন্নয়ন, উৎপাদন ও রপ্তানী বৃদ্ধি, টেকসই ব্যবস্হাপনা, চিংড়ি চাষে ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন, চিংড়ি জোনে আইনশৃংখলা নিয়ন্ত্রন, এবং অন্যান্য ব্যাপারে আলোকপাত করা হয়।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS